Wednesday 30 December 2020

 

Do SOmething big then it will be Hit

#Amazon #Walmart #Dropshipping #Seo #Digital Marketer

#Fba #Dropshipping_FBA #Dropshipping_Walmart 

Tuesday 29 December 2020

 

I will craft a profitable digital marketing plan and marketing strategy.
#Amazon #DigitalMarketing #Walmart #Dropshipping If you would like to contact with me so please click in this link : join.skype.com/invite/aIFoXUx

Friday 25 December 2020

Wednesday 11 March 2020

নভেল করোনা ভাইরাস নিজেকে ও অন্যকে সুরক্ষিত রাখার উপায়

কতটা ভয়ংকর এই ভাইরাস?
শ্বাসতন্ত্রের অন্যান্য অসুস্থতার মতো এই ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা এবং জ্বরসহ হালকা লক্ষণ দেখা দিতে পারে । কিছু মানুষের জন্য এই ভাইরাসের সংক্রমণ মারাত্মক হতে পারে। এর ফলে নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট এবং অর্গান বিপর্যয়ের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। তবে খুব কম ক্ষেত্রেই এই রোগ মারাত্মক হয়। এই ভাইরাস সংক্রমণের ফলে বয়স্ক ও আগে থেকে অসুস্থ ব্যক্তিদের মারাত্মকভাবে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
আমার কি মেডিক্যাল মাস্ক পরা উচিত?
করোনা ভাইরাসসহ অন্যান্য রোগের বিস্তার সীমিত পর্যায়ে রাখতে মেডিক্যাল মাস্ক সাহায্য করে। তবে এটার ব্যবহারই এককভাবে সংক্রমণ হ্রাস করতে যথেষ্ঠ নয়। নিয়মিত হাত ধোয়া এবং সম্ভাব্য সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে মেলামেশা না করা এই ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর সর্বোত্তম উপায়।
শিশুরা কি ঝুঁকিতে?
যে কোন বয়সের মানুষই এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। তবে একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে এখনও পর্যন্ত কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। প্রধানত: আগে থেকে অসুস্থ বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাস মারাত্মক হতে পারে।
তবে শহরাঞ্চলের দরিদ্র শিশুদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাসের পরোক্ষ প্রভাব রয়েছে। এসব প্রভাবের মধ্যে রয়েছে বিদ্যালয় বন্ধ থাকা, যা সম্প্রতি মঙ্গোলিয়ায় দেখা গেছে।
“এই করোনাভাইরাসটি ভয়াবহ গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। এটি প্রতিরোধ করার জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। শিশুদের উপর এই ভাইরাসের প্রভাব বা এতে কতজন আক্রান্ত হতে পারে- সে সম্পর্কে আমরা এখনও বেশি কিছু জানি না। কিন্তু নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও প্রতিরোধ এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়। সময় আমাদের সাথে নেই।”

ইউনিসেফ নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর

ইউনিসেফ এক্ষেত্রে কি করছে?
নভেল করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকানোর ক্ষেত্রে চীনকে সহযোগিতা করতে প্রতিরোধক মাস্ক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য প্রতিরক্ষামূলক স্যুট নিয়ে ইউনিসেফের একটি চালান জানুয়ারি মাসের শেষ দিকে চীনের সাংহাইয়ে পৌঁছেছে
ছয় মেট্রিক টনের এই চালানটি কোপেনহেগেনে ইউনিসেফের বৈশ্বিক সরবরাহ কেন্দ্র থেকে পাঠানো হয়েছে এবং এটি চীনের ইউহানে প্রেরণ করা হবে। আগামী দিনগুলিতে ইউনিসেফ আরও জরুরী সরবরাহ পাঠাবে।
এই ভাইরাস সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য অনুগ্রহ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইট ভিটিজ করুন। 

ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান মহিবুল্লাহ


ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান মহিবুল্লাহ। বাবা বরিশাল নগরীর প্রসিদ্ধ পুস্তক ব্যবসায়ী। বিএ পাস করার পর মহিবুল্লাহও ব্যবসায় মনোনিবেশ করেন। নিজে পৃথক ব্যবসা করলেও ভাগ্য সুপ্রসন্ন হচ্ছিল না। একের পর এক লোকসানে মনোবল ভেঙে পড়ে তার। মহিবুল্লাহ যখন গভীর হতাশায় নিমজ্জিত, তখনই ইউটিউবে খুঁজে পান বর্তমান সময়ে বিশ্বে সবচেয়ে আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ পদ্ধতি 'রি-সার্কুলেশন অ্যাকুয়াকালচার সিস্টেম ও বায়োফ্লক' (রাস)। এ সময় সহায়ক হিসেবে পেলেন পূর্বপরিচিত অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী এক মৎস্য গবেষককে। তার পরামর্শে 'রাস' পদ্ধতিতে মাছের খামার করেন তিনি। খামারটি স্থাপনের এক বছরের মধ্যে লাভজনক হয়। এখন মহিবুল্লাহর মাসিক গড় আয় লাখ টাকা।

রাস পদ্ধতিতে হাউজে (জলাধার) মাছ চাষ করা হয়। এ ক্ষেত্রে প্রধান কাজ হচ্ছে বারবার পানি বদল করা। এতে অ্যামোনিয়া-নাইট্রোজেন সমতা থাকায় পানির যথাযথ মান বজায় থাকে। ফলে মাছের বৃদ্ধি হয় দ্রুত। স্বাদও থাকে অক্ষুণ্ণ। পোনা ছাড়ার ৩-৪ মাস পর মাছ বড় হলে বাজারজাত করা হয়।

বরিশাল নগরী সংলগ্ন কীর্তনখোলার পূর্ব তীরে চানপুরা ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে ৭৩ শতাংশ জমিতে 'এমএম এগ্রো প্রজেক্ট' নামে রাস পদ্ধতিতে মাছ চাষের খামার করেছেন বরিশাল নগরীর বাসিন্দা মহিবুল্লাহ। এখানে দেশি কই, শিং ও তেলাপিয়া মাছ চাষ করা হয়। পাশাপাশি গরু, ভেড়া, কবুতর, হাঁস-মুরগিও লালনপালন করেন। সরেজমিনে দেখা গেছে, মহিবুল্লাহর প্রকল্প এলাকায় ছয়টি পাকা হাউস স্থাপন করা হয়েছে। এ হাউসগুলোতে দেশি জাতের কই, শিং ও তেলাপিয়া মাছের পোনা রাস পদ্ধতিতে বড় করা হচ্ছে।

মহিবুল্লাহ জানান, ২০১৮ সালে প্রকল্পে তিনি ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। দেশি জাতের পোনা সংগ্রহ করে হাউসের মধ্যে রেখে তিন মাস পর সেগুলো বিক্রির উপযোগী করে বাজারজাত করেন। এতে তার মাসিক গড় আয় হয় এক লাখ টাকা। তিনি জানান, ২০০-২৫০ টাকা কেজি দরে দেশি কই-শিং পাইকারদের কাছে বিক্রি করেন। পাইকাররা ওই মাছ ভোক্তাদের কাছে প্রতি কেজি বিক্রি করেন ৪০০-৪৫০ টাকা। তার খামারে দু'জন স্থায়ী শ্রমিকের পাশাপাশি দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে আরও ৫-৬ জন কাজ করেন।

মহিবুল্লাহ বলেন, সর্বশেষ গত জানুয়ারির শেষভাগে সাড়ে ৭ লাখ টাকার কই-শিং বিক্রি করেছেন। তিন মাস ধরে ওই মাছ লালনপালন করতে তার ব্যয় হয়েছিল সাড়ে ৪ লাখ টাকা। এতে তার লাভ হয়েছে ৩ লাখ টাকা। বর্তমানে তার খামারে ৬০ হাজার কই ও ৫ হাজার শিং মাছ রয়েছে। এগুলো বিক্রির উপযোগী হবে আগামী মার্চ মাসে।

প্রকল্পের সমস্যা সম্পর্কে মহিবুল্লাহ বলেন, এ পদ্ধতিতে মাছ চাষের প্রধান উপকরণ হচ্ছে বিশুদ্ধ পানি। এটিই এখানে প্রধান সংকট। অনেক দূরে থাকা একটি গভীর নলকুপ থেকে পানি সংগ্রহ করতে হয়। প্রকল্প এলাকায় একটি নলকূপ স্থাপনের জন্য জেলা পরিষদে বারবার ধরনা দিয়েও সুফল মেলেনি বলে অভিযোগ করেন তিনি।

গত বুধবার সদর উপজেলার ইউএনও মোশারফ হোসেনের নেতৃত্বে একটি দল মহিবুল্লার 'এমএম এগ্রো প্রজেক্ট' পরিদর্শন করে। ইউএনও বলেন, তার কর্মজীবনে এমন প্রকল্প দেখেননি। তার ধারণা, বরিশাল বিভাগে এ রকম খামার আর নেই। প্রকল্পটির উন্নয়নে তরুণ উদ্যোক্তা মহিবুল্লাহকে তার আওতাধীন সব দপ্তরের সহায়তা দেওয়া হবে।

বরিশালের সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা জয়নাল আবেদিন বলেন, 'রাস' পদ্ধতিতে মাছ চাষের প্রচলন বাংলাদেশে তেমন নেই। তরুণ মহিবুল্লাহ এ পদ্ধতিতে মাছের খামার করে সাহসী উদ্যোগ নিয়েছেন। এর অনুপ্রেরণায় এলাকায় আরও উদ্যোক্তা সৃষ্টি হবে। এতে কর্মসংস্থানও বাড়বে। তাকে সব ধরনের কারিগরি সহায়তা দেওয়া হবে।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধের গল্প: ছোট্ট রাক্ষস

Tuesday 10 March 2020

দিল্লীতে আবারও প্রকাশ্যে মসজিদ ভাঙল। দিল্লীতে মসজিদ ভাঙ্গা। Muslim attac...

I think you’ll agree with me when I say:
Some people spend their entire lives wondering how to be successful in life, but never figure it out.
Would you be surprised to find out that the secret really comes down to four key areas?
Well, it does.
You see, personal success is achievable for anyone who practices the four areas – or keys to success as I call them.
Everyone wants personal success and to learn the keys to success. Everyone wants to have a happy, healthy life, do meaningful work, enjoy a career, and achieve financial independence. Everyone wants to make a difference in the world, to be significant, to have a positive impact on those around him or her. Everyone wants to do something wonderful with his or her life.
Over and over, I have found that the keys to success are a single piece of information, a single idea at the right time, that can change your life in the right situation. I have also learned that the great truths are simple.
If you can follow these tips, you will be able to take control of your life and achieve your goals.

We All Have One Common Goal

Luckily for most of us, personal success is not a matter of background, intelligence, or native ability. It’s not our family, friends, or contacts who enable us to do extraordinary things. Instead, the keys to success in life are our ability to get the very best out of ourselves under almost all conditions and circumstances. It is your ability to adapt and change your life.
You have within you, right now, deep reserves of potential and ability that, if properly harnessed and channeled, will enable you to accomplish extraordinary things with your life.

The Four Keys To Success

The great keys to success to change your life have always been the same.
  1. Decide exactly what you want and where you want to go.
  2. Set a deadline and make a plan to get there. (Remember, a goal is just a dream with a deadline.)
  3. Take action on your plan; do something every day to move toward your goal.
  4. Resolve in advance that you will persist until you succeed, that you will never, ever give up.
This formula is your key to success and has worked for almost everyone who has ever tried it.  It will require the very most you can give and the best qualities you can develop. In developing and following these keys to personal success, you will evolve and grow to become an extraordinary person.

Learn How To Be Successful From The Experts To Change Your Life

You will not live long enough to figure it all out for yourself. And what a waste it would be to try, when you can learn from others who have gone before. In one of many great quotes, Ben Franklin said, “Men can either buy their wisdom or they can borrow it from others. The great tragedy is that most men prefer to buy it, to pay full price in terms of time and treasure.”
Your greatest goal in life and in personal success should be to acquire as many of them as possible and then use them to help you do the things you want to do and become the person you want to become.
For example:
If you want to learn how to write a book, you can follow a step-by-step process created by a bestselling author. Learn from their mistakes and benefit from their systems by following their guide to writing a book. It will save you time in the end!

Program Yourself For Personal Success

You will change your life by achieving just one important goal, you create a pattern, a template for personal success in your subconscious mind. You will change your life and be automatically directed, and driven toward repeating that success in other things that you attempt.
This is the best way to get your life back in order.
By overcoming adversity and achieving one great goal in any area, you will program yourself for success in other areas as well. In other words, you learn to succeed by succeeding. The more you achieve, the more you can achieve. Each of the keys to success, especially the first one, builds your confidence and belief that you will be successful next time and achieve ultimate personal success.
Try to leverage your momentum from an achievement in your personal success to reach a goal in your career or at school. Eventually, you will create a synergistic effect and find that success comes easier on all fronts.

Unlimited Potential

The only real limits on what you can do, have, or be are self-imposed. Once you make a clear, unequivocal decision to change your life by casting off all your mental limitations and throw your whole heart into the accomplishment of some great goal, your ultimate personal success is virtually guaranteed, as long as you don’t stop.

চাকরির খোঁজ : আপনার ক্যরিয়ারের শুরুর দিকের গল্পটা শুনতে চাচ্ছিলাম?

জীবনে বলার মতো একটা গল্প থাকা দরকার। ফেসবুকের ইনট্রোতে এমনটি লিখে রেখেছেন আলাদিন ডটকমের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইকবাল বাহার। এ ছাড়া তিনি অপ্টিম্যাক্স কমিউনিকেশন লিমিটেডের ডিরেক্টর এবং সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সংবাদ পাঠক এবং উদ্যোক্তাবিষয়ক অনুষ্ঠানের উপস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন বৈশাখী টেলিভিশন এবং এশিয়ান টেলিভিশনে। এর আগে তিনি সিঙ্গার বাংলাদেশের মহাব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এর আগে গ্রামীণ শক্তির এবং গ্রামীণ সাইবার নেট লিমিটেডের সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। আজ থেকে ১৫ বছর আগে যখন মানুষ ক্যারিয়ার কিংবা খণ্ডকালীন জব নিয়ে অতটা সচেতন ছিল না তেমন সময়ে ইকবাল বাহার ছাত্র অবস্থায় চাকরিতে জয়েন করেন। সময়ের বিবর্তনে নানাবিধ প্রতিকূল অবস্থা মোকাবেলা করে আজকের অবস্থায় পৌঁছেছেন। তারই ক্যরিয়ারের বিভিন্ন খুঁটিনাটি দিকগুলো জানার চেষ্টা করেছি এ সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে, সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছেন কর্পোরেট আস্কের সিইও এবং রিসিউম ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট নিয়াজ আহমেদ।
চাকরির খোঁজ : আপনার ক্যরিয়ারের শুরুর দিকের গল্পটা শুনতে চাচ্ছিলাম?
ইকবাল বাহার : আমি গ্রামের স্কুলে পড়েছি। পড়াশোনার ভিত্তি শহরের ছেলেমেয়েদের মতো অতটা ভালো ছিল না। আমি আমার বড় চাচার বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করতাম এবং ছোটবেলা থেকেই বড় চাচা আমার ইংলিশে ব্যাপারে যতœশীল ছিলেন। এসএসসি পরীক্ষার পর ঢাকায় এসে তিতুমির কলেজে ভর্তি হই। তবে বিভিন্ন টানাপোড়েনের কারণে এইচএসসি পরীক্ষাতে পাস করতে ব্যর্থ হই। এরপর চারদিক থেকে আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শিরা আমাকে নিয়ে মজা করে, টিপ্পনি কাটে। একটা সময় আমি কিছুটা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি। বাবার স্বপ্ন ছিল আমাকে ইঞ্জিনিয়ার বানানোর। কিন্তু এইচএসসিতে আমার ফলাফল এতটাই খারাপ ছিল যে কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি পরীক্ষাই দেয়ার সুযোগ পাইনি। বিকম পড়তে আবার তিতুমির কলেজে এসে ভর্তি হই। বিকম পড়ার পাশাপাশি টিউশন শুরু করি। সেই অল্প অল্প করে জমানো টিউশনির টাকাই ছিল প্রথম জীবনে আমার ব্যবসার প্রথম মূলধন। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার পর মামার পরামর্শে সিএ পড়তে যাই। সিএ পড়তে গিয়ে আমার মাথা খুলে যায়। তখন আমি একটি ফার্মে চাকরিতে ঢুকে পড়ি। অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার হিসেবে নিযুক্ত হই। প্রথম জীবনের এ ব্যর্থতাগুলোকেই আমার ক্যরিয়ারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে মনে করি।
চাকরির খোঁজ : উদ্যোক্তা হওয়ার চিন্তা কীভাবে মাথায় আসে?
ইকবাল বাহার : হঠাৎ আবিষ্কার করলাম, হিসাববিজ্ঞান বিভাগে কাজ করতে আমার আসলে ভালো লাগে না। আমি সবগুলো বিভাগে কাজ করতে চাই। আমি পণ্য প্রস্তুত, বিক্রয়, বিপণন এবং সেবাদান বিভাগেও কাজ করতে ইচ্ছুক। কিন্তু একটি নির্দিষ্ট কোম্পানিতে বিভাগীয় পর্যায়ে চাকরিরত অবস্থায় অন্য বিভাগগুলোয় কাজ করার সুযোগ নেই বললেই চলে। তাই ভেবে দেখলাম সব বিভাগে কাজ করতে হলে অন্যের কোম্পানিতে কাজ করা যাবে না, নিজেকে একটা কোম্পানি তৈরি করে নিতে হবে। এ ছাড়া আমার ৯টা থেকে ৫টা অফিস করতে ও ভালো লাগছিল না। অফিস শেষে প্রচুর অবসর। কিন্তু করার মতো তেমন কোনো কাজ নেই। তখন চিন্তা করলাম আমি আসলে কোন কাজটি ভালো পারি আর কোন কাজটি করতে ভালো লাগে। এক সময় আমি আবিষ্কার করলাম প্রযুক্তির দিকেই আমার প্রধান ঝোঁক। তাই কয়েক বন্ধু মিলে একটি ব্যবসা শুরু করি।
কিন্তু চাকরি ছেড়ে দিয়ে কেউই কোম্পানির হাল ধরতে পারছিলাম না। এ ছাড়া শুরুতে ফান্ডিংও পাচ্ছিলাম না। আস্তে আস্তে ২ বছর চলার পর কোম্পানিটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়, তখন আমিই চাকরি ছেড়ে দিয়ে পুরোদমে কোম্পানির হাল ধরার মতো ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিই। যদিও ততদিনে কোম্পানির অনেক শেয়ারহোল্ডাররা ত্যাগ করে। তবে কোম্পানির হাল ধরার পর আমার আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ২ বছর আগেই আলাদিন ডটকম নামে নতুন কোম্পানি শুরু করি। এটি মূলত ই-কমার্স বিজনেস। আলাদিন ডটকমকে বাংলাদেশের আলিবাবা ডট কম করাই আমার লক্ষ্য।
চাকরির খোঁজ : উদ্যোক্তাদের নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
ইকবাল বাহার : নতুন উদ্যোক্তা তৈরির জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের নতুন উদ্যোগ হাতে নিয়েছি। দেশের ৬৪টি জেলা থেকে ১৬৪ জন নতুন উদ্যোক্তাকে নির্বাচন করেছি এবং তাদের জন্য অনলাইনে ৩ মাসব্যাপী কোর্স চালু করেছি। এসব উদ্যোক্তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করা এবং তাদের ব্যবসা দাঁড় করিয়ে দেয়ার জন্য যা করার আমি তা চেষ্টা করব। আমি মনে করি এই সমাজ এই দেশ আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। এখন আমার ফেরত দেয়ার পালা।
চাকরির খোঁজ : বাংলাদেশে উদ্যোক্তা তৈরি হওয়ার পথে প্রধান সমস্যাগুলো কী কী?
ইকবাল বাহার : প্রথমত মানুষের থাকতে হবে অদম্য ইচ্ছাশক্তি। এরপর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ফান্ডিং। আমি সরকারকে অনুরোধ করব সরকার যেমন বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ প্রজেক্ট করছেন তেমনি যেন অন্তত ৫০০০ নির্বাচিত উদ্যোক্তাকে সহজ শর্তে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য অনুদান প্রদান করেন। কম্পিউটার শিখতে হলে যেমন উল্টাপাল্টা টিপে দু-একবার এটাকে নষ্ট করতে হয়, তেমনি ব্যবসায় কীভাবে আর্থিক লেনদেন হয় সেটা শিখতে গিয়ে ২-৪ জন যদি ক্ষতিগ্রস্তও হয় তবু ও তাদের এই তিক্ত অভিজ্ঞতা তাদের বহুদূর এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আমার বিশ্বাস প্রতিটি উদ্যোক্তা ও সরকারি অনুদান গ্রহণের পর ব্যবসায় এ সফল হয়ে সরকারকে প্রতিটি টাকা ফিরিয়ে দেবে।
চাকরির খোঁজ : উদ্যোক্তাদের সফল না হওয়ার পেছনে প্রতিবন্ধকতাগুলো কী কী?
ইকবাল বাহার : অনেক উদ্যোক্তাই সফল হতে পারেন না। এর পেছনে প্রধান কারন হল- লেগে না থাকা। এ ছাড়া অনেকে যে কাজটা জানেন না, বোঝেন না এবং পারেন না, অন্যকে দেখে লোভে পড়ে সেই কাজ করার চেষ্টা করা। দ্রুত মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে বারবার লক্ষ্য পরিবর্তন করা উদ্যোক্তাদের সফল না হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ।
চাকরির খোঁজ : নতুন উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে শিক্ষাব্যবস্থায় কী কী পরিবর্তন আনা উচিত?
ইকবাল বাহার : একটা সময়ে স্কুলে অলিখিত একটা নিয়ম ছিল যারা ভালো ছাত্র তারা সবাই বিজ্ঞান বিভাগে পড়বে। অর্থাৎ তারা ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার হবে। যারা গড়ে ৪০-৫০ নম্বর পেতেন ও ইংরেজিতে ফেল করতেন তারা বাণিজ্য বিভাগে পড়বে অর্থাৎ তারা ব্যাংক-অফিসের হিসাব-নিকাশের চাকরি করবে। আর যাদের একমাত্র আশা ভরসা বা স্বপ্ন ৩৩ নম্বর, তারা মানবিক বিভাগে পড়বে অর্থাৎ সরকারি চাকরি করবে বা স্কুল-কলেজে মাস্টারি করবে। বলে দেয়ার কেউ ছিল না যে তাদের আসলে কী করা উচিত বা কী পড়া উচিত। বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি এবং ধীরে ধীরে টেলিভিশন ও ইন্টারনেটের প্রসারের কারণে এ ধারণা বদলেছে। এখন মেধাবীরা শুধু ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার নয়, তারা চার্টার্ড অ্যান্ড কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট, এমবিএ, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি পড়ছে। তরুণরা এখন নিজেরাই নানারকম তথ্য এনালাইসিস করতে পারছে কোথায় তাদের পড়া উচিত। বাবা-মা’রাও তাদের সিদ্ধান্ত সন্তানদের ওপর চাপিয়ে দেয়ার প্রবণতা কমিয়েছে।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের দেশে সবাই হুজুগে দৌড়ায়। এক একবার একেকটার জোয়ার আসে তো সবাই সেটাতে গা ভাসিয়ে দেয়। শিক্ষা বাণিজ্যিকরাও সেই সুযোগটা লুফে নেন। ২-৪টা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি বাদ দিলে বাকি ইউনিভার্সিটিগুলোর মান নিয়ে কথা নাই বা বললাম। এত বিবিএ-এমবিএ দিয়ে হবেটা কী? কারা চাকরি দেবে, কোথায় চাকরি পাবে আমাদের তরুণরা! যে ছেলেটা বা মেয়েটা ক্রিকেট খেলবে, গান করবে, অভিনয় করবে, ফটোগ্রাফার হবে, বড় রন্ধনশিল্পী হবে, ডিজাইনের কাজ করবে, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট করবে, হোটেলে কাজ করবে, মার্চেন্ডাইজিংয়ের কাজ করবে, আধুনিক কৃষিভিত্তিক কাজ করবে- সে কেন বিবিএ, এমবিএ বা ভূগোল পড়বে! খেলা, গান, ডিজাইন, ফটোগ্রাফি, মার্চেন্ডাইজিংসহ এসব বিষয়ের ওপর তারা গ্র্যাজুয়েশন করবে, প্রয়োজনে মাস্টার্স করবে।
দরকার এসএসসির পর থেকেই কারিগরি শিক্ষা। যারা গত ১৫-২০ বছরে শতশত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি বানিয়ে এমবিএ ও বিবিএ সার্টিফিকেট বিক্রি করেছেন এবং আমাদের তরুণরা সেই সনদ দিয়ে কোনো চাকরি বা উদ্যোক্তা হতে পারেনি। তাদের অনুরোধ করব আপনারা এবার কিছু আধুনিক কারিগরি কলেজ-ইউনিভার্সিটি বানান যাতে আমাদের মেধাবী ও কর্মঠ তরুণরা এসএসসির পর থেকেই হাতেকলমে কাজ শিখতে পারে ও ওইসব বিষয়ে প্রয়োজনে ডিগ্রি নিতে পারে।
চাকরির খোঁজ : আপনার কাছে সফলতার মানে কী?
ইকবাল বাহার : মানুষ এখন সফলতার পেছনে এমনভাবে ছুটছে, অনেকেরই ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন থেকে সুখ জিনিসটা দিনেদিনে দূরে সরে যাচ্ছে। আমার মতে সব সুখী মানুষই সফল, কিন্তু সব সফল মানুষ সুখী নয়। সফলতার মানে হচ্ছে সুখে থাকা, একজন ভালো মানুষ হওয়া এবং এমন কিছু করা যা অন্য একজনকে সুখী করতে পারে। সুখেই সফলতার সার্থকতা।
চাকরির খোঁজ : কোন ৩টি কারণে একজন উদ্যোক্তা হয়ে আপনি গর্ববোধ করেন?
ইকবাল বাহার : এক. আমার কোম্পানিতে আমার সঙ্গে আরও ১৫০ জন মানুষ কাজ করছে। যে কোনো প্রয়োজনে সবার অভিভাবক আমি। এতগুলো পরিবারের মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে পেরে আমি গর্ববোধ করি। দুই. উদ্যোক্তা হওয়ার কারণে আমি সৃষ্টিশীল কাজ করার সুযোগ পাই। তিন. উদ্যোক্তা হয়েছি বলেই আজ স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারি।
চাকরির খোঁজ : তরুণদের উদ্দেশে আপনার দেয়া দিকনির্দেশনা কী কী?
ইকবাল বাহার : কঠোর পরিশ্রমের কোনো শর্টকাট নেই। ২১ থেকে ২৮ বছর পর্যন্ত কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। ক্যারিয়ারের প্রত্যেকটি ধাপেই সততা বজায় রাখতে হবে। সত্য কথা বলতে হবে। সত্য কথা বলার একটা বড় উপকার হল আগেরবার কী বলেছেন তা মনে রাখতে হয় না। অসাধু ব্যক্তি সাময়িকভাবে সফল হতে পারে, কিছুদিনের জন্য এগিয়ে থাকতে পারে, তবে দিন শেষে সৎ লোকেরাই শেষ হাসি হাসে।

নিজের বলার মত একটা গল্প "স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন এবং লেগে থাকুন..... সাফল্য আসবেই।"



প্রত্যেক মানুষের জীবনে সাকসেসের পিছনে একটা টার্ননিং পয়েন্ট থাকে, একটা ছোট গল্প থাকে।

আমার জীবনেও একসময় অনেকেই মনে করতো আমাকে দিয়ে কিছু হবে না! অনেক কষ্ট পেতাম, নিজেকে আয়নায় দেখে মনে হতো এটা তো আমি নই। ইঞ্জিনিয়ার হবার স্বপ্ন ছিল, চান্স পাইনি। তারপর মাস্টার্স ও সিএ পড়লাম, এরপর এমবিএ। ক্যারিয়ার শুরু করলাম হিসাব বিভাগে, ভালো লাগলো না, তারপর মার্কেটিং অবশেষে উদ্যোক্তা।গ্রামীণ সাইবারনেট আমার জীবনের প্রথম চাকুরী। চাকুরীর ৩ মাস বয়সে আমি বিয়ে করে ফেলি। গ্রামীণ সাইবারনেট এ চাকুরী না করলে ইন্টারনেট তথা তথ্য প্রযুক্তিটা ভালো করে শিখা হতো না বা প্রযুক্তির প্রতি একটা ভালবাসা তৈরি হতো না । গ্রামীণ সাইবারনেট এ আমি ছিলাম আকাউনটস ম্যানেজার হিসাবে।মাথার মধ্যে একটা স্বপ্ন সব সময়ে তাড়া করতো, নিজের একটা কোম্পানি থাকতে হবে, সেখানে অনেক মানুষ কাজ করবে। ৫ বন্ধু মিলে এরকম একটা স্বপ্নের বাস্তবায়ন শুরুও করে দিয়েছিলাম। কিন্তু কেউ আর চাকরী ছাড়তে রাজি না হওয়ায়, তা শুধু স্বপ্নই রয়ে গেল।


গ্রামীণ সাইবারনেটে জব না করলে অপটিম্যাক্স কমিউনিকেসান লিমিটেড হতো না । গ্রামীণ সাইবারনেট না ছাড়লেও অপটিম্যাক্স হতো না, তাহলে হয়তো গ্রামীণ সাইবারনেটেই বা অন্য কোথাও জব করা হতো ।

তারপর গেলাম গ্রামীণ শক্তিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার হিসাবে । গ্রামীণ শক্তিতে না গেলে অপটিম্যাক্স হতো না কারণ ওখানে গিয়ে স্বপ্ন সত্যি করার কাজ শুরু করি। তারপর আর থামতে হয় নি।

তারপর শুরু হল অপটিম্যাক্স এর যাত্রা । কিন্তু যাত্রাটা অতটা শুভ ছিল না। ১৮ মাস এর মাথায় কোম্পানি বন্ধ হবার উপক্রম হল। যারপর নাই চ্যালেঞ্জ নিয়ে ও অস্বাভাবিক পরিশ্রম করে ও মেধা খাঁটিয়ে আবার হাটি হাটি পা পা করে পরবর্তী ২-৫ বছরে ঘুরে দাঁড়ালাম।

মাঝখানে কিছুদিন সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এ জব করেছি জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে । উদ্দেশ্য ছিল মাল্টিনেশানাল কোম্পানিতে জব এর স্বাদ নেয়া ও কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডের কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করা। এটা ছিল অপটিম্যাক্স এর শুরুর দিকে। তখন আমি সিঙ্গার বাংলাদেশ এ জব ও অপটিম্যাক্সের কাজ দুটাই একসাথে করতাম। প্রতিদিন গড়ে ১২-১৪ ঘণ্টা কাজ করতাম, এখনো তাই করি। সিঙ্গার বাংলাদেশের জবে আমার অভিজ্ঞতা অপটিম্যাক্সের গ্রোথ এ অনেক বেশী সাহায্য করেছে।

মাঝখানে আরও একটা কোম্পানি তৈরি করেছিলাম, অতিমাত্রায় আয় রোজগারের সম্ভবনা দেখা দেয়ায়, দ্রুত ঐ কোম্পানি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেই, কারণ সবসময় সৎ থাকতে বাবা শিখিয়েছেন। বুক ফুলিয়ে চলার আশায় ভালোমানুষ হবার লোভটা সবসময় জাগিয়ে রেখেছি।

বেশ কয়েকবার দেশের বাইরে সেটেল হবার সুযোগ থাকলেও যাইনি। কারণ আমার দেশে থাকতেই বেশী ভালো লাগে কিউট যতসব সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে। একদিন ফুড়ুৎ করে মরে যাবো – মনে রাখার মতো কিছু একটা তো করা দরকার।
জীবনের লক্ষ্য ঠিক করে ফেলেছিলাম চাকরী করবো না, চাকরী সৃষ্টি করবো। জীবনে সফলতা মানে শুধু বাড়ি, গাড়ী ও টাকা নয়, সফলতা মানে সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্য, সুখ ও সম্পদ আর একজন ভালোমানুষ। আজ আমি ১৫০ টি পরিবারের হাসি মুখ প্রতিদিন দেখতে পাই – এটাই আমার কাছে সফলতা।
আমার উদ্যোগগুলুর সর্বশেষ সংযোজন আলাদীন ডট কম। প্রযুক্তির মাধমে একটু অন্যরকম সেবা দেয়ার প্রত্যয়। আমার কাছে এখন নতুন কিছু করা মানে নিজের সাথে আরও কিছু মানুষকে স্বপ্ন দেখানো।
নিজে স্বপ্ন দেখি ও তরুণদের স্বপ্ন দেখাই – এটা আমার সামাজিক দায়বদ্ধতা যা আমি কোন প্রকার পারিশ্রমিক ছাড়া করি এবং অনেক সময় দিই। গত ২ বছরে প্রায় ২৫ জন তরুণের মাঝে এই স্বপ্ন ছড়িয়ে দিতে পেরেছি – এটাই বিশাল প্রাপ্তি। তারা এখন অন্যকে চাকরী দিচ্ছে। এই স্বপ্ন এখন আরও অনেক বড় হয়েছে। এখন ২০০০ এর ও বেশী তরুণ তরুণীদের নিয়ে কাজ করছি – তাঁরা একদিন ১০,০০০ মানুষের কর্ম সংস্থান তৈরি করবে।
আর নিউজ প্রেজেনটেশান ও বিজনেস প্রোগ্রাম উপস্থাপনা, ওটাতো শখ করে করা।
এসএসসি পাশ করেই চামেলি আমার জীবনে চলে আসে, আমাদের বিবাহ হয়। তারপর তার এইসএসসি, গ্রাজুয়েশান, মাস্টার্স, ফ্যাশান ডিজাইনিং, আবার এমবিএ করে আমার পাশে পাশে থেকেই। এখন সে একটা অফিসের সিইও আর এটিএন বাংলা টিভি নিউজ প্রেজেণটার। আমার বউ – চামেলি আমার জীবনে না এলে এবং ওর সহযোগিতা না পেলে আমার জীবনে কিছুই হতো না।
সিঙ্গার বাংলাদেশে যোগ দেয়ার ৬ মাসের মাথায় ও অপটিম্যাক্সের শুরুর দিকের মারাত্মক ক্রাইসিসের সময় আমার প্রাণ প্রিয় বাবা মারা গেলেন । আমার চারিদিকে যেন শুধু অন্ধকার । তারপর থেকে আমার মা আমার কাছে । এই ২জন মানুষের দোয়া আমার জীবনের সব সফলতার চাবিকাঠি ।
জীবনের প্রায় সকল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় দ্বিতীয় শ্রেণী পেলেও ক্যারিয়ার, পরিবার, আত্মীয় পরিজন ও বন্ধু বান্ধব ও নিজের কাছে প্রথম শ্রেণীতে থাকাটা কখনো হাত ছাড়া করিনি।
সর্বোপরি আমার কাছে সফলতা মানে খুশি থাকা।
এবার আপনাদের নিজের বলার মত একটা গল্পের জন্য লেগে থাকবো

Composition Of Discipline < A easy eassy for all the intellegent students > Abdullah Fahim 743

                                         1.Discipline
Introduction:Discipline is a noble quality of human being.A man does not live in a solitary life.He must live in a society.So he cannot do wathever he likes.He is to abide by some rules and regulations of the sociey. These are called discipline.
Discipline in nature : The nature is an example of disciplined entity.In the cosmos we find that we find that all the stars,Plantes and and comets are moving in a discipline way.If there is no discipline,there would be collision are moving in a disciplined way. All the time we see that night comes after day. The seasonal change comes one another.Everything in nature is going on in an exquisite disciplined way.
Discipline in games and sports: In games and sports we find that all the practice of discipline.All the players and directors obey the rules of games and sports.All the players most obey their captain. To show one’s worth one should obey the rules of playground.If there is
No discipline.  It would be full of choas.
Discipline in student life : Discipline is a necessary condition for learning in schhools, collages and madrasahs.Student life is the best time to learn discipline.It is a training period of a man/woman.Lack of the discipline distrubs the work of an institution and hampers its progress.proper discipline helps in obtaining knowledege,the primary duty of the students.
Necessity of discipline: As a social being man cannot do he likes. He has some